বৃহস্পতিবার , ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ | ১৯শে চৈত্র, ১৪২৯
  1. অর্থনীতি
  2. আন্তর্জাতিক
  3. খুলনা বিভাগ
  4. খেলাধুলা
  5. চট্টগ্রাম বিভাগ
  6. জাতীয়
  7. ঢাকা বিভাগ
  8. প্রচ্ছদ
  9. ফিচার
  10. বরিশাল বিভাগ
  11. বিনোদন
  12. মতামত
  13. ময়মনসিংহ বিভাগ
  14. রংপুর বিভাগ
  15. রাজনীতি

মেট্রোরেল ভ্রমণের জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে আছে হাজারো মানুষ

প্রতিবেদক
BanglarKotha-বাংলারকথা
ডিসেম্বর ২৯, ২০২২ ৩:২৯ অপরাহ্ণ

নিউজ ডেস্ক :

বহুল প্রতীক্ষিত স্বপ্নের মেট্রোরেলের দরজা খুলল সাধারণ মানুষের জন্য। মেট্রোরেলে উঠতে রাত থেকেই অপেক্ষায় ছিলেন অনেকে।

বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে যাত্রা শুরু করে মেট্রোরেল চলবে বেলা ১২টা পর্যন্ত। প্রথম মেট্রোর যাত্রী হতে প্রচণ্ড শীত আর কুয়াশার মধ্যেও ভোররাত থেকেই দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়েছেন অনেকে। এদের মধ্যে রাত থেকেও লাইনে দাঁড়িয়েছেন কেউ কেউ।

রাতভর অপেক্ষায় থাকা এক যাত্রী জানান, স্বপ্নের মেট্রোরেলের প্রথম যাত্রী হতেই এতো আগে লাইনে দাঁড়িয়েছেন তিনি। মেট্রোর যাত্রী হতে ঢাকার বাইরে থেকেও এসেছে মানুষ।সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীর লাইনও দীর্ঘ হতে দেখা গেছে।

বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে দেখা গেছে, আগারগাঁও স্টেশনে অপেক্ষমাণদের লাইন গেট থেকে প্রায় পাসপোর্ট অফিস পর্যন্ত ছেয়ে গেছে।

এর আগে বুধবার বেলা ১১টা ৫ মিনিটে স্বপ্নের মেট্রোরেলের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনের পর মেট্রোরেলে চড়ে উত্তরা থেকে আগারগাঁও যান প্রধানমন্ত্রী। এ সময় সহযাত্রী হিসাবে ছিলেন-তার ছোট বোন শেখ রেহানা, সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, ঢাকার দুই সিটি মেয়র-আতিকুল ইসলাম ও ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, সংসদ-সদস্যগণ, নির্মাতা প্রতিষ্ঠান-ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএএন সিদ্দিক, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও বিশিষ্ট ব্যক্তি।

এই ট্রেনে তাদের গন্তব্যে নিয়ে যান মরিয়ম আফিজা ও আসমা আক্তার নামের দুই নারী চালক।

আজ বৃহস্পতিবার থেকে সাধারণ যাত্রী চলাচলের জন্য উন্মুক্ত থাকছে মেট্রোরেল। সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কোনো স্টেশনে না থেমে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত সরাসরি যাত্রীরা যাতায়াত করতে পারবেন। মঙ্গলবার থাকবে সাপ্তাহিক ছুটি। ২৫ মার্চ পর্যন্ত এই সময়সূচি বহাল থাকবে।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২৬ মার্চ থেকে সব মেট্রোস্টেশনে থেমে থেমে ট্রেন চলাচল করবে। আপাতত ৬ কোচবিশিষ্ট ১০টি ট্রেন চলবে। প্রতিটি ট্রেন সর্বোচ্চ ২০০ জন যাত্রী বহন করতে পারবে। টিকিট কাটা, ওঠানামা ও চলাচলে মানুষের অভ্যস্ততা তৈরি হলে ঘন ঘন ট্রেন চলবে। যাত্রীও বেশি নেওয়া হবে।

সরকার ২০১২ সালে মেট্রোরেল প্রকল্প গ্রহণ করে। বাস্তবে কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে। এই প্রকল্পের উন্নয়ন সহযোগী হিসাবে রয়েছে-জাপান উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা (জাইকা)।

শুরুতে প্রকল্পের আকার ছিল প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা। পথ সম্প্রসারণ, স্টেশন প্লাজা নির্মাণ, কিছু স্টেশনে নতুন করে জমি অধিগ্রহণ, পরামর্শকের পেছনে ব্যয় বৃদ্ধি, বাড়তি ভ্যাটের কারণে আরও প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা ব্যয় বেড়েছে। ঢাকা ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের লাইন-৬ এর খরচ দাঁড়িয়েছে ৩৩ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাইকা দিচ্ছে ১৯ হাজার ৭১৯ কোটি টাকা। আর সরকার এই প্রকল্পে খরচ করছে ১৩ হাজার ৭৫৩ কোটি টাকা।

সর্বশেষ - প্রচ্ছদ

আপনার জন্য নির্বাচিত

সাবেক ইউপি সদস্যের বাড়িতে ডাকাতি: আগ্নেয়াস্ত্রসহ ৪ ডাকাত গ্রেপ্তার 

পদ্মা সেতু : গুজোব ছড়ানোর দায়ে রাজশাহী সাইবার ট্রাইবুনাল আদালতে যুবকের ৫ বছরের কারাদণ্ড

ইউপি চেয়ারম্যানকে খতম করার হুমকি এমপি ফারুকের

সোহরাওয়ার্দীতে সমাবেশ করতে ‘জোরজবরদস্তি’ করছে পুলিশ : রিজভী

দেউলিয়া হওয়ার ঝুঁকিতে ৫৪টি দেশ : আচিম স্টেইনার

আমলকী ফল এড়িয়ে চলতে হবে যাদের

ইসলামের অপব্যাখ্যাকারী অপশক্তিকে প্রতিহত করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

মৌসুমী-আলী রাজ নিলেন শপথ, নিপুণকে বরণ করে নিলেন ডিপজল-রুবেল

দিল্লিতে পৌর নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় আম আদমি পার্টির

সদ্য ‘স্বাধীন’ খেরসনে জেলেনস্কির সফর, বললেন ইউক্রেন সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে